ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে
কোথায় মানবতার সেই কথিত বোদ্ধারা,স-ন্ত্রা-সী দমনের নামে মুসলিম বিশ্বকে শেষ করে দিচ্ছে, ফিলিস্তিনে শিশুদেরকে হত্যা করছে।অথচ আজ মুসলিমদের বড় আস্থার জায়গা (?) জাতিসংঘ প্রতিদিন পাগলের প্রলাপ বকে যাচ্ছে। মুসলিম বিশ্বের আতুড়ঘর সৌদি আরব সরাসরি তাদের পক্ষ নিচ্ছে। যুগে যুগে ইসলামের যতটা না ক্ষতি হয়েছে কাফির মুশরিকদের থেকে তার থেকে বেশী ক্ষতির সন্মুখীন হতে হয়েছে মুসলিম নামধারী মুনাফিক গাদ্দারদের থেকে।
মুক্তির উপায় কি?
এখনো আমরা বসে আছি যুগের সালাহদীনের অপেক্ষায়, মুহাম্মাদ বিন কাসিমের অপেক্ষায়, ওদিকে আমাদের ভাই বোনদের আহাজারীতে আল্লাহর আরশ কেপে উঠছে, আমাদের হাতে আর সময় নেই , শতবছর আগের সৃষ্ট ক্রুসেডের বিরুদ্ধে আমাদের ই রুখে দাড়াতে হবে, মুসলিম যুবসমাজের ভিতর খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) সেই ঈমানী চেতনা, সাহাবিদের সেই ভাতৃত্ববোধ ফিরিয়ে আনতে হবে, এবং এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে জি_হা@দের নেতৃত্ব দেয়ার মত পুরুষ তৈরী করতে হবে।
বোনেদের প্রতি
প্রিয় বোন,আজ এই ইন্টারনেটের যুগে আপনি হয়ত কোন পুরুষের সাথে গোপন অভিসারে লিপ্ত যা আল্লাহ তায়ালা সরাসরি হারাম করেছেন। আপনারাই ইসলামের বড় বড় মুজাহিদ্গণের মা, আপনাদের গর্ভ থেকেই জন্ম নিবে
যুগের শ্রেষ্ঠ সন্তান সালাহুদ্দিন আইয়ুবি, খালিদ বিন ওয়ালিদ, হজরত ওমর (রাঃ) মত কালজয়ী যোদ্ধাগন , আজ যদি আপনি এমন কোন কাজে লিপ্ত থাকেন যা আল্লাহ তায়ালার অসন্তুষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়ায় , আপনার থেকে কি মুসলিম জাতি শাহজালাল ইয়ামানী কে আশা করতে পারে? অবশ্যই না। আপনাদের কে আল্লাহ তায়ালা সবথেকে আকর্ষণীয় করে সৃষ্টী করেছেন, তার এই আমানত কে কথিত ভালোবাসার নামে নিজের ইজ্জতকে পরপুরুষের হাতে বিলিয়ে দিয়েন না, আপনাদের কে ইসলাম দিয়েছে সর্বচ্চ সন্মান, রব্বাতুল বাইত হিসেবে সম্বোধন করেছে, নিজেদের আবৃত রাখুন পর্দার অন্তরালে , তাহলেই হয়ত কোন একদিন ইসলামের কোন এক সুর্যসন্তানের মা হিসেবে আল্লাহর দরবারে মর্যাদা পাবেন।