কি অদ্ভুত আমাদের এই সমাজ তাইনা? ভালোবাসার নামে আজ হাজার টা মেয়ের সতীত্ব হরণ করছে যুবকেরা,অথচ ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সন্মান, তাকে রব্বাতুল বাইত বলা হয়েছে, রাসূল
সা: এর কাছে সাহাবী যখন জিজ্ঞাসা করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ আমি কাকে সবথেকে বেশী সন্মান করব তিনি উত্তর দিলেন তোমার মাকে, এভাবে তিনবার বললেন, ইসলামের ইতিহাসের স্বর্ণালী যুগের মায়েরা ছিলেন ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণ, হযরত সুমাইয়া রা: কথা কে না জানে? জীবন দিয়েছেন কিন্তু ঈমানের ঘাটতি ছিলোনা, অথচ তাদের উত্তরসূরী আমাদের বোনেরা আজ কথিত ভালোবাসার নামে নিজের সতীত্ব কে বিলীন করে দিচ্ছে, লজ্জা ঈমানের একটা অংশ,এই ধরনের মায়ের থেকে যদি যুগের সালাহউদ্দীন, মুহাম্মাদ বিন কাশিম আমরা কিভাবে আশা করতে পারি? হ্যা কোন মানুষ যদি আল্লাহর কাছে ত্বওবা করে ফিরে আসে তাহলে হতে পারে আল্লাহ তাকে উচ্চ মর্যাদা দান করবেন। কোন এক জায়গায় পড়েছিলাম কারোর অতীত নিয়ে তাকে ছোট করোনা, হতে পারে আল্লাহর দরবারে তোমার থেকে উচু মর্যাদায় আছে সে। কিন্তু যদি সেই ত্বওবার সময়টুকু না পাওয়া যায়? চোখের সামনে কত যুবকের নিষ্প্রান দেহ আমরা কবরে রেখে আসছি। কি গ্যারান্টি আছে আছে এই জীবনের? সুতরাং আমার ভাই ও বোন, ফিরে এসো রবের দরবারে। তিনি অপেক্ষায় আছেন, কখন তার বান্দা আবার নামাজে ক্রন্দনরত অবস্থায় ঝুকে পড়বে।